শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:২৩ অপরাহ্ন
এক নজরে :
মামলার বাদীর তিন ভাইপোর নামে পরিকল্পিত ধর্ষণ মামলার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন শার্শায় মহিলাদলের উঠান বৈঠকে জনতার ঢল, পরিবর্তনের অঙ্গীকার হাসান জহিরের বেনাপোলে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় হোমিও প্যাথিক ঔষুধ ও চোরাচালান পণ্য আটক নিজামপুরে অসুস্থ নেতাকর্মীদের খোঁজখবর নিলেন সাবেক এমপি মফিকুল হাসান তৃপ্তি শার্শায় বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন ও ধানের শীষের বিজয়ের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা যশোরে বিজিবির অভিযানে ১ কোটি ২৬ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা মুল্যের স্বর্ণবারসহ আটক -১ বেনাপোলে ডিবির অভিযানে বিদেশি মদসহ আটক-২ তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে বাগআঁচড়ায় বিএনপির কর্মী সমাবেশ ভাসমান পথশিশুদের মুখে একদিনের রঙিন হাসি ইসলামী ব্যাংক নওয়াপাড়ার বিরুদ্ধে মার্জিনের টাকা ছাড়াই এলসি সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ

শার্শায় শীতের তীব্রতায় ফুটপাতের দোকানে কেনাকাটার ধুম

স্টাফ রিপোর্টার বেনাপোলঃ
শার্শায় শীতের তীব্রতা বাড়ার সাথেসাথে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ শীতবস্ত্র কেনার জন্য ফুটপাতের দোকানগুলোতে ভিড় করছেন। শীতের তীব্রতায় সাশ্রয়ী দামে পোশাক কিনতে পেরে তারা খুশি। সাদ্ধের মধ্যে যতটুকু সম্ভব তা নিয়েই শীত নিবারণের করছেন তারা। উপজেলা ব্যাপী শীতের তীব্রতা বাড়লেও শীতার্থ সাধারন মানুষের মধ্যে উপজেলা প্রশাসনসহ সমাজের বিত্তবান মানুষের তেমন কোন শীতবস্ত্র বিতরন করতে দেখা যায়নি।

শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা গেছে, শিশুদের সোয়েটার ৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পুরুষদের হুডি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকায় এবং নারীদের সোয়েটার ৩০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও চাদর ২৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকায়, উলের টুপি, হ্যাভস, এবং স্কার্ফ ৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তুলনামূলক ভাবে বাজারে এসব পণ্যের দাম কম থাকায় নিম্ন আয়ের মানুষেরা এসব দোকানে ভিড় করছেন।

জেলা শহর থেকে শীতবস্ত্র নিয়ে আসা ব্যবসায়ী আওয়াল হোসেন বলেন, প্রতিটি বান্ডিল থেকে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা লাভ হয়। শীতের এই সময়টাই আমাদের ব্যবসার মৌসুম। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি আরও বেড়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৭ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হচ্ছে।

শীতবস্ত্র কিনতে আসা রফিকুল ইসলাম বলেন, ফুটপাতের পণ্যের মান বেশ ভালো। এখানে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় যেটা কিনছি তা মার্কেটে গেলে ১০০০ টাকার কমে পাওয়া যেতই না। শীতবস্ত্রের দাম আমাদের সাধ্যের মধ্যে থাকায় খুব উপকার হয়েছে। আমাদের পরিবারের ছয়জনের জন্য ফুটপাত থেকে পোশাক কিনেছি।

শীতবস্ত্রের দোকানগুলো মানুষের জন্য কেবল কেনাকাটার স্থান নয়, বরং নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য এক ধরনের স্বস্তির জায়গায় পরিণত হয়েছে। শীতের প্রকোপ আরও বাড়লে এ ধরনের দোকানগুলোতে’ ভিড় আরও বাড়বে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা।



Our Like Page